ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং, সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর জন্য পদক্ষেপ

ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং, সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর জন্য  পদক্ষেপ

ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং

 (Defensive Driving) part- 7 ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র মোটরযান চালকের দায়িত্ব নয়; এটি একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া যেখানে অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

একটি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার জন্য চালক, পথচারী, ট্রাফিক পুলিশ, যানবাহন মালিক, সরকার ও পরিবহন সংস্থাগুলোর সমন্বিত ভূমিকা প্রয়োজন। ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিংয়ে অন্যান্যদের ভূমিকা:

 ১. যাত্রীদের ভূমিকা • চালককে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়তা করা (অপ্রয়োজনীয় কথা বা অনর্থক নির্দেশ না দেওয়া)। • নিরাপত্তার জন্য সিটবেল্ট বা হেলমেট পরা। • গাড়িতে বা বাইকে চালকের গতিবিধিকে বাধাগ্রস্ত না করা। • চালক যদি বেপরোয়া ড্রাইভিং করেন, তাহলে তাকে সচেতন করা।

২. পথচারীদের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন মেনে চলা (যেমন, নির্দিষ্ট জায়গা দিয়ে রাস্তা পার হওয়া, ট্রাফিক সিগন্যাল মানা)। • মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে রাস্তা পার না হওয়া। • অপ্রত্যাশিতভাবে রাস্তার মাঝখানে না আসা।

৩. ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং অনিয়মকারী চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। • দুর্ঘটনা প্রতিরোধে রাস্তার সঠিক ব্যবস্থাপনা করা। • চালকদের ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সম্পর্কে সচেতন করা। • রাস্তার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সঠিক ট্রাফিক নির্দেশনা দেওয়া।

৪. যানবাহন মালিক ও পরিবহন কোম্পানির ভূমিকা • চালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া ও ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শেখানো। • গাড়ির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা। • চালকদের চাপ না দিয়ে নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া।

 ৫. সরকার ও আইনপ্রণেতাদের ভূমিকা • ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। • ট্রাফিক আইন শক্তভাবে প্রয়োগ করা এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করা। • সড়কের নকশা উন্নত করা ও বিপজ্জনক স্থানে সঠিক সাইন ও সিগন্যাল বসানো। • গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা চালানো।

৬. স্কুল, কলেজ ও গণমাধ্যমের ভূমিকা • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং ও ট্রাফিক আইন সম্পর্কে শিক্ষাদান। • গণমাধ্যমে (টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া) সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক প্রচার চালানো।

ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র চালকের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এটি সফল করতে সকলেরই দায়িত্ব পালন করা জরুরি।

 একসঙ্গে কাজ করলে দুর্ঘটনা কমানো এবং নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র মোটরযান চালকের দায়িত্ব নয়; এটি একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া যেখানে অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

 একটি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার জন্য চালক, পথচারী, ট্রাফিক পুলিশ, যানবাহন মালিক, সরকার ও পরিবহন সংস্থাগুলোর সমন্বিত ভূমিকা প্রয়োজন। ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিংয়ে অন্যান্যদের ভূমিকা:

১. যাত্রীদের ভূমিকা • চালককে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়তা করা (অপ্রয়োজনীয় কথা বা অনর্থক নির্দেশ না দেওয়া)। • নিরাপত্তার জন্য সিটবেল্ট বা হেলমেট পরা। • গাড়িতে বা বাইকে চালকের গতিবিধিকে বাধাগ্রস্ত না করা। • চালক যদি বেপরোয়া ড্রাইভিং করেন, তাহলে তাকে সচেতন করা।

 ২. পথচারীদের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন মেনে চলা (যেমন, নির্দিষ্ট জায়গা দিয়ে রাস্তা পার হওয়া, ট্রাফিক সিগন্যাল মানা)। • মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে রাস্তা পার না হওয়া। • অপ্রত্যাশিতভাবে রাস্তার মাঝখানে না আসা।

 ৩. ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং অনিয়মকারী চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। • দুর্ঘটনা প্রতিরোধে রাস্তার সঠিক ব্যবস্থাপনা করা। • চালকদের ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সম্পর্কে সচেতন করা। • রাস্তার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সঠিক ট্রাফিক নির্দেশনা দেওয়া।

৪. যানবাহন মালিক ও পরিবহন কোম্পানির ভূমিকা • চালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া ও ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শেখানো। • গাড়ির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা। • চালকদের চাপ না দিয়ে নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া।

৫. সরকার ও আইনপ্রণেতাদের ভূমিকা • ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। • ট্রাফিক আইন শক্তভাবে প্রয়োগ করা এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করা। • সড়কের নকশা উন্নত করা ও বিপজ্জনক স্থানে সঠিক সাইন ও সিগন্যাল বসানো। • গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা চালানো।

৬. স্কুল, কলেজ ও গণমাধ্যমের ভূমিকা • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং ও ট্রাফিক আইন সম্পর্কে শিক্ষাদান। • গণমাধ্যমে (টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া) সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক প্রচার চালানো।

ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র চালকের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এটি সফল করতে সকলেরই দায়িত্ব পালন করা জরুরি। একসঙ্গে কাজ করলে দুর্ঘটনা কমানো এবং নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র মোটরযান চালকের দায়িত্ব নয়; এটি একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া যেখানে অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

 একটি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার জন্য চালক, পথচারী, ট্রাফিক পুলিশ, যানবাহন মালিক, সরকার ও পরিবহন সংস্থাগুলোর সমন্বিত ভূমিকা প্রয়োজন।

ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র মোটরযান চালকের দায়িত্ব নয়; এটি একটি সমন্বিত প্রক্রিয়া যেখানে অন্যান্য অংশগ্রহণকারীদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একটি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার জন্য চালক, পথচারী, ট্রাফিক পুলিশ, যানবাহন মালিক, সরকার ও পরিবহন সংস্থাগুলোর সমন্বিত ভূমিকা প্রয়োজন।

 ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিংয়ে অন্যান্যদের ভূমিকা:

১. যাত্রীদের ভূমিকা • চালককে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়তা করা (অপ্রয়োজনীয় কথা বা অনর্থক নির্দেশ না দেওয়া)। • নিরাপত্তার জন্য সিটবেল্ট বা হেলমেট পরা। • গাড়িতে বা বাইকে চালকের গতিবিধিকে বাধাগ্রস্ত না করা। • চালক যদি বেপরোয়া ড্রাইভিং করেন, তাহলে তাকে সচেতন করা।

 ২. পথচারীদের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন মেনে চলা (যেমন, নির্দিষ্ট জায়গা দিয়ে রাস্তা পার হওয়া, ট্রাফিক সিগন্যাল মানা)। • মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে রাস্তা পার না হওয়া। • অপ্রত্যাশিতভাবে রাস্তার মাঝখানে না আসা।

৩. ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং অনিয়মকারী চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। • দুর্ঘটনা প্রতিরোধে রাস্তার সঠিক ব্যবস্থাপনা করা। • চালকদের ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সম্পর্কে সচেতন করা। • রাস্তার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সঠিক ট্রাফিক নির্দেশনা দেওয়া।

৪. যানবাহন মালিক ও পরিবহন কোম্পানির ভূমিকা • চালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া ও ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শেখানো। • গাড়ির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা। • চালকদের চাপ না দিয়ে নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া।

 ৫. সরকার ও আইনপ্রণেতাদের ভূমিকা • ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। • ট্রাফিক আইন শক্তভাবে প্রয়োগ করা এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করা। • সড়কের নকশা উন্নত করা ও বিপজ্জনক স্থানে সঠিক সাইন ও সিগন্যাল বসানো। • গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা চালানো।

৬. স্কুল, কলেজ ও গণমাধ্যমের ভূমিকা • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং ও ট্রাফিক আইন সম্পর্কে শিক্ষাদান। • গণমাধ্যমে (টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া) সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক প্রচার চালানো।

 ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র চালকের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এটি সফল করতে সকলেরই দায়িত্ব পালন করা জরুরি।

 একসঙ্গে কাজ করলে দুর্ঘটনা কমানো এবং নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব • গাড়িতে বা বাইকে চালকের গতিবিধিকে বাধাগ্রস্ত না করা।

 • ১.চালক যদি বেপরোয়া ড্রাইভিং করেন, তাহলে তাকে সচেতন করা।

২. পথচারীদের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন মেনে চলা (যেমন, নির্দিষ্ট জায়গা দিয়ে রাস্তা পার হওয়া, ট্রাফিক সিগন্যাল মানা)। • মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে রাস্তা পার না হওয়া। • অপ্রত্যাশিতভাবে রাস্তার মাঝখানে না আসা।

 ৩. ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা • ট্রাফিক আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং অনিয়মকারী চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। • দুর্ঘটনা প্রতিরোধে রাস্তার সঠিক ব্যবস্থাপনা করা। • চালকদের ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সম্পর্কে সচেতন করা। • রাস্তার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সঠিক ট্রাফিক নির্দেশনা দেওয়া।

৪. যানবাহন মালিক ও পরিবহন কোম্পানির ভূমিকা • চালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া ও ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শেখানো। • গাড়ির নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা। • চালকদের চাপ না দিয়ে নিরাপদ ড্রাইভিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া।

 ৫. সরকার ও আইনপ্রণেতাদের ভূমিকা • ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। • ট্রাফিক আইন শক্তভাবে প্রয়োগ করা এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করা। • সড়কের নকশা উন্নত করা ও বিপজ্জনক স্থানে সঠিক সাইন ও সিগন্যাল বসানো। • গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা চালানো।

 ৬. স্কুল, কলেজ ও গণমাধ্যমের ভূমিকা • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং ও ট্রাফিক আইন সম্পর্কে শিক্ষাদান। • গণমাধ্যমে (টিভি, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া) সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক প্রচার চালানো।

 ডিফেন্সসিভ ড্রাইভিং শুধুমাত্র চালকের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এটি সফল করতে সকলেরই দায়িত্ব পালন করা জরুরি। একসঙ্গে কাজ করলে দুর্ঘটনা কমানো এবং নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব